সংবাদ সম্মেলনে সম্পত্তি উদ্ধারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ
কামনা করে ডলি রাণী বলেন, আগ্রাবাদের গোসাইল ডাঙায় আমাদের পৈতৃক বাড়ির
উঠানে কেএসআরএম’র মালিক কবির আহমদ অস্থায়ীভাবে তাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের
মালামাল রাখতো। বাড়ির সামনে পুকুরে পড়ে আমার ভাই মারা গেলে বাবা হাটহাজারী
উপজেলার চিকনদণ্ডীতে চলে আসেন।
এরপর তারা ধীরে ধীরে জায়গাটি দখল করে নেয়।
সেই জায়গায় এখন কেএসআরএম’র অফিস। প্রতিবাদ করলেও তাদের কালো টাকা আর
সন্ত্রাসের কাছে আমরা দাঁড়াতে পারিনি। এখনও আমাদেরকে বিভিন্নভাবে
হুমকি-ধমকি দেওয়া হচ্ছে।তিনি
জানান, গোসাইলডাঙ্গা মৌজার আরএস এবং পিএস দাগ অনুযায়ী চন্ডীচরণ শীলের দুই
ছেলে প্রসন্ন কুমার শীল ও ফেজারাম শীল তাদের পূর্ব পুরুষ। প্রসন্ন কুমার
শীলের দুই ছেলে কালী কুমার শীল ও মহেন্দ্র কুমার শীল। কালিকুমারের একমাত্র
ছেলে কুমুদরঞ্জন শীল (ডলি রানী শীলের বাবা) এক কানি ২ গন্ডা তিন করা (প্রায়
৪৬ শতক) সম্পত্তির মালিক হন। নগরীর বারিক বিল্ডিং মোড়ে সেই জায়গায় এখন
কেএসআরএম গ্রুপের অফিস।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের সব মানুষের
অধিকার নিশ্চিত করতে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি অর্পিত সম্পত্তি আইন করে
হিন্দু সম্প্রদায়ের জায়গা ফেরতের ব্যবস্থা করেছেন। অথচ আমরা বাবার পৈতৃক
ভিটেমাটিতে যেতে পারছি না। কালো টাকা এবং পেশি শক্তির কাছে অসহায় হয়ে
পড়েছি। চট্টগ্রাম নগরীর বাণিজ্যিক এলাকা আগ্রাবাদের গোসাইল ডাঙায় আমার
বাবার প্রায় ২৩ গন্ডা জমি (আমাদের পুরনো বসতবাড়ি) দখলে রেখেছে। আমরা এই
অন্যায়ের বিচার চাই। স্বাধীন দেশে একজন স্বাধীনতা বিরোধী এভাবে দাপট দেখিয়ে
কিভাবে একটি সংখ্যালঘু পরিবারের জমি দখলে রাখে বুঝতে পারি না। প্রশাসনের
কাছে আমরা এর সুষ্ঠু সমাধান আশা করছি। ডলি
রানী অভিযোগ করে বলেন, কেএসআরএম গ্রুপের লোকজন আমার বাবা জীবিত থাকা
অবস্থায় বর্তমান গ্রামের বাড়িতে গিয়ে সন্ত্রাসী কায়দায় জোর করে স্বাক্ষর নিতে চেয়েছে। কিন্তু তারা পারেনি। বিভিন্নভাবে হুমকি ধমকি দিয়েছে। এখনো হুমকি দিয়ে যাচ্ছে। তাই আমরা নিরাপত্তাহীনতায় আছি। আমাদের পৈতৃক সম্পত্তি উদ্ধারে প্রশাসন এবং প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছি। সংবাদ সম্মেলনে রাহুল, রিক্ত, রাসেল, নেপাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। চট্টগ্রাম/VOA.
news voiceofasiabd.com
অবস্থায় বর্তমান গ্রামের বাড়িতে গিয়ে সন্ত্রাসী কায়দায় জোর করে স্বাক্ষর নিতে চেয়েছে। কিন্তু তারা পারেনি। বিভিন্নভাবে হুমকি ধমকি দিয়েছে। এখনো হুমকি দিয়ে যাচ্ছে। তাই আমরা নিরাপত্তাহীনতায় আছি। আমাদের পৈতৃক সম্পত্তি উদ্ধারে প্রশাসন এবং প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছি। সংবাদ সম্মেলনে রাহুল, রিক্ত, রাসেল, নেপাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। চট্টগ্রাম/VOA.
news voiceofasiabd.com
0 Comments