সমুদ্রতলে ৫ হাজার বছর ধরে শায়িত বিষ্ণু দেবতা



পৃথিবী জুড়ে ছড়িয়ে আছে নানা আশ্চার্যজনক ঘটনা । এটি তেমনি এক অলৌকিক ঘটানা। এমনই অনেক বিষয় রয়েছে৷ যা আজও অনেকেরই অজানা৷ লোকচক্ষুর আড়ালে৷ কথিত আছে, হিন্দুধর্ম বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন সভ্যতা৷ এগুলির মধ্যে বেশ কিছু রয়েছে একেবারেই অবিশ্বাস্য৷ সমুদ্রের তলায় বিষ্ণু দেবতা মন্দিরের কথা হয়তো অনেকেরই অজানা৷ আপনি হয়ত জেনে থাকতে পারেন

বর্তমানে ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী বালিতে অবস্থিত এই বিষ্ণু মন্দির৷ অনুমান করা হয় প্রায় ৫ হাজার বছরের পুরোনো এই মন্দিরটি৷ স্কুবা ডাইভিংয়ের জন্য অন্যতম হল বালির সমুদ্র৷ পেমুটেরান সমুদ্রতীরের নীচে অবস্থিত আন্ডার ওয়াটার টেম্পল বালি৷ স্কুবা ডাইভারদের জন্য এই মন্দিরটি একটি অন্যতম দর্শনীয় স্থান৷

স্কুবা ডাইভাররা যারা সমুদ্রের তলায় যান, তারা কেউই এই মন্দিরে পূজা না দিয়ে ফেরেন না কখনো৷ এই মন্দিরে সবসময়ই বিষ্ণু ঠাকুরের মূর্তি দেখতে পাওয়া যায়৷ একেবারেই নিশ্চিন্তে শায়িত অবস্থায় রয়েছে মূর্তিটি৷ লোকমুখে প্রচলিত রয়েছে, এই দেবতার কাছে যা প্রার্থনা করা হয়৷ তা সহজেই মেলে৷ এই মন্দিরের এটিও বিশেষত্ব।

জনশ্রুতিতে আছে, পূর্ব এশিয়াতে এই ধরণের অলৌকিক হিন্দু এবং বুদ্ধ মন্দির আরও বহু রয়েছে৷ তার মধ্যে এটি একটি অন্যতম৷ এছাড়াও কম্বোডিয়া, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, মায়ানমার, কোরিয়া, জাপান এবং চিনেও এই ধরণের মূর্তি আরও দেখতে পাওয়া যায়৷ যা সত্যি আশ্চর্যজনক বিষয় এটি।

আপনি যদি কখনো ইন্দেনেশিয়াতে যান তবে অবশ্যই সমুদ্রতলের এ মন্দিরটি দর্শন করার চেষ্টা করবেন।


পৃথিবী জুড়ে ছড়িয়ে আছে নানা আশ্চার্যজনক ঘটনা । এটি তেমনি এক অলৌকিক ঘটানা। এমনই অনেক বিষয় রয়েছে৷ যা আজও অনেকেরই অজানা৷ লোকচক্ষুর আড়ালে৷ কথিত আছে, হিন্দুধর্ম বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন সভ্যতা৷ এগুলির মধ্যে বেশ কিছু রয়েছে একেবারেই অবিশ্বাস্য৷ সমুদ্রের তলায় বিষ্ণু দেবতা মন্দিরের কথা হয়তো অনেকেরই অজানা৷ আপনি হয়ত জেনে থাকতে পারেন
বর্তমানে ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী বালিতে অবস্থিত এই বিষ্ণু মন্দির৷ অনুমান করা হয় প্রায় ৫ হাজার বছরের পুরোনো এই মন্দিরটি৷ স্কুবা ডাইভিংয়ের জন্য অন্যতম হল বালির সমুদ্র৷ পেমুটেরান সমুদ্রতীরের নীচে অবস্থিত আন্ডার ওয়াটার টেম্পল বালি৷ স্কুবা ডাইভারদের জন্য এই মন্দিরটি একটি অন্যতম দর্শনীয় স্থান৷
স্কুবা ডাইভাররা যারা সমুদ্রের তলায় যান, তারা কেউই এই মন্দিরে পূজা না দিয়ে ফেরেন না কখনো৷ এই মন্দিরে সবসময়ই বিষ্ণু ঠাকুরের মূর্তি দেখতে পাওয়া যায়৷ একেবারেই নিশ্চিন্তে শায়িত অবস্থায় রয়েছে মূর্তিটি৷ লোকমুখে প্রচলিত রয়েছে, এই দেবতার কাছে যা প্রার্থনা করা হয়৷ তা সহজেই মেলে৷ এই মন্দিরের এটিও বিশেষত্ব।
জনশ্রুতিতে আছে, পূর্ব এশিয়াতে এই ধরণের অলৌকিক হিন্দু এবং বুদ্ধ মন্দির আরও বহু রয়েছে৷ তার মধ্যে এটি একটি অন্যতম৷ এছাড়াও কম্বোডিয়া, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, মায়ানমার, কোরিয়া, জাপান এবং চিনেও এই ধরণের মূর্তি আরও দেখতে পাওয়া যায়৷ যা সত্যি আশ্চর্যজনক বিষয় এটি।
আপনি যদি কখনো ইন্দেনেশিয়াতে যান তবে অবশ্যই সমুদ্রতলের এ মন্দিরটি দর্শন করার চেষ্টা করবেন।

তথ্য ও ছবি: কলকাতা২৪x৭

Post a Comment

0 Comments