বিজয় চন্দ্র সরকার জেলা প্রতিনিধি কিশোরগঞ্জ। কিশোরগঞ্জ বত্রিশ নতুন পল্লী বাসীর দির্ঘ্য দিনের সপ্ন ছিলো একটি স্থায়ী মন্দির করার। সেই কাঙ্ক্ষিত সপ্ন বাস্তবায়ন করার লক্ষ নিয়ে ২০২১ সালে আমাদের এলাকার আমরা কয়েকজন অষ্টমী পূজার রাত থেকে তোরজোড় শুরু হয় মন্দিরের জন্য স্থায়ী জায়গা ক্রয় করার এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
তারপর এলাকার সবার সঙ্গে বসে আলাপআলোচনা করে টাকা ম্যানেজ করার জন্য দৌড়ঝাঁপ আরম্ভ হয়, এলাকার সবার সহযোগিতায় ১৪ জুন ২০২২ সালে কিশোরগঞ্জ দূর্গা বাড়ীর নামে ২.৫০ শতাংশ জায়গা ৫৩ লক্ষ টাকা দিয়ে স্থায়ী মন্দিরের জন্য সাফ কাওলা দলিল করা হয়। তারপর থেকে আমাদের কমিটির কয়েকজন ভাবতে আরম্ভ করি মন্দির কিভাবে হবে সেই ভাবনা ভাবতে ভাবতে একসময় সাক্ষাৎ হয় দান বীর দীপংকর পন্ডিত মহাশয় দাদার সাথে। আমাদের মন্দির কমিটির উপদেষ্টাগণ বাবু নারায়ণ চন্দ্র বিশ্বাস, বাবু শম্ভুনাথ দে, বাবু ভবেশ রঞ্জন পাল, বাবু সুনীল মাষ্টার, সাবেক ট্রাষ্ট্রি রিপন রায় লিপু, বাবু অরবিন্দু পাল, বাবু চয়ন রায়, বাবু শংকর রায়, জনাব মতিউর রহমান (মতি) কাউন্সিল ৯নং ওয়ার্ড, সভাপতি মনোরঞ্জন সেন, সহ সভাপতি বরুণ সরকার,
সাধারণ সম্পাদক রাধাকান্ত আচার্য, সহ সাধারণ সম্পাদক বিজয় চন্দ্র সরকার, আমরা কয়েকজন মিলে নগুয়া স্বামী বিবেকানন্দ পাঠাগারে যেয়ে দীপংকর পন্ডিত মহাশয় দাদার সাথে সাক্ষাৎ করি এবং দাদাকে বিনীত ভাবে অনুরোধ জানাই আমাদের মন্দিরটি করে দেওয়ার জন্য সকলের অনুরোধে দাদাও আমাদেরকে আস্বস্ত করেন এবং কথা দেয় কিশোরগঞ্জ দূর্গাবাড়ী মন্দিরটা তিনি নিজ দ্বায়িত্বে করে দিবেন।
আজ ১৪ মে ২০২৪ সেই দীপংকর পন্ডিত মহাশয় দাদার মাধ্যমেই আমাদের কিশোরগঞ্জ দূর্গাবাড়ী স্থায়ী মন্দিরের কাজ শুভারম্ভ হলো নতুন মন্দির নির্মাণে আপনারা সকলেই সার্বিক সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিবেন এটাই প্রত্যাশা করছি।
0 Comments